শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪, ০২:১২ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
ফুলকুঁড়ি আসর এর ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের অনুষ্ঠিত আওয়ামী ঘরানার বিতর্কিত লোকদের দিয়ে উজিরপুর উপজেলা শ্রমিক দলের কমিটি গঠন করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন সান্টু খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা
সানী-মৌসুমীর ছেলের রেস্তোরাঁয় শিশা সেবনের সরঞ্জাম উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৬

সানী-মৌসুমীর ছেলের রেস্তোরাঁয় শিশা সেবনের সরঞ্জাম উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৬

বিনোদন ডেস্ক ॥ ঢালিউডের জনপ্রিয় তারকা দম্পতি মৌসুমী ও ওমর সানীর একমাত্র ছেলে ফারদীন এহসান স্বাধীনের রেস্তোরাঁয় পুলিশ অভিযান চালিয়ে শিশা সেবনের সরঞ্জামসহ ৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। রাজধানীর গুলশান ১ ও ২ নম্বর সেকশনের মাঝামাঝি আরএম সেন্টার ভবনে ‘মন্টানা লাউঞ্জ’ নামের ওই রেস্তোরাঁয় মঙ্গলবার (১৮মে) সন্ধ্যায় অভিযানে চালায় পুলিশ। ওই রেস্তোঁরাটির তিনজন মালিকের মধ্যে একজন ফারদিন। গুলশান থানার ওসি আবুল হাসান গণমাধ্যমকে জানান, ‘রেস্তোরাঁটি থেকে দুই প্যাকেট ও আরও কিছু খোলা সীসার উপকরণ পাওয়া গেছে। সেখান থেকে ৬ জন আটক করেছি আমার।’ এ বিষয়ে ওমর সানি দাবি করেন, শিশা বার চালানো অবৈধ বলে তার জানা নেই। আর যাদের পুলিশ নিয়ে গেছে, তারা রেস্তোরাঁকর্মী। তিনি বলেন, ‘‘মনটানা লাউঞ্জ’ আমাদের। সাত থেকে আট মাস ধরে এটি চলছে। শিশার বিজনেস ইলিগ্যাল কোনো বিজনেস না। গুলশান-বনানীতে এটি ছাড়াও ৩০টির বেশি লাউঞ্জ রয়েছে।’ ওমর সানীর দাবি, তার রেস্তোরাঁ মূলত খাবারের। ‘কিছু সময়’ শিশা ‘সার্ভ’ করা হয়। তিনি বলেন, আমি আইনের সাথেই শতভাগ আছি। আমার প্রশ্ন গুলশানে কি শুধু একটাই লাউঞ্জ আছে? নামকরা শিশা লাউঞ্জগুলো পাঁচ-সাত বছর ধরে চলছে। আমার জানা মতে, বাংলাদেশে দুই থেকে তিনশ লাউঞ্জ আছে।পুরো বাংলাদেশে গতকালকের মধ্যেই যদি সব লাউঞ্জ ক্লোজ হয়ে থাকে, তাহলে রাষ্ট্রের প্রতি আমার কোনো অভিযোগ নেই। কিন্তু পার্টিকুলারলি আমাকে টার্গেট করে যদি করা হয়ে (অভিযান) থাকে, তাহলে রাষ্ট্রের কাছে বিচার চাইবো।’ এদিকে গুলশান থানার ওসি বলেন,যেহেতু মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে শিশা নিষিদ্ধ, তাই প্রাথমিক যাচাইয়ের পর এ বিষয়ে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ। এর আগে এই লাউঞ্জ ছিলো উত্তরায়। এরপর করোনার কারণে লস হওয়ায় পরবর্তীতে তা গুলশানে নিয়ে যাওয়া হয়।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com